ব্রেকিং নিউজ: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনলাইনে আমেরিকান মতামতের সেন্সরশিপ চাপিয়ে দেয়ার অভিযোগে ইউরোপীয়দের প্রবেশাধিকার বন্ধ করে দিয়েছে
মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর পাঁচজন ইউরোপীয়কে দেশে প্রবেশ করতে বাধা দিয়েছে, তাদের উপর অভিযোগ রয়েছে যে তারা মার্কিন টেক কোম্পানিগুলিকে অনলাইনে আমেরিকান দৃষ্টিভঙ্গি সেন্সর বা দমন করার জন্য চাপ দিয়েছে। মে মাসে একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করার পরে এই পদক্ষেপটি নেওয়া হয়েছে, যার লক্ষ্য ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সুরক্ষিত বক্তৃতার সেন্সরশিপের জন্য দায়ী বিদেশীদের প্রবেশাধিকার সীমিত করা।
পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিওর মতে, পাঁচজন ইউরোপীয় "চরমপন্থী" কর্মী এবং "অস্ত্রীভূত" অলাভজনক সংস্থা যারা আমেরিকান প্ল্যাটফর্মগুলিকে তাদের বিরোধী আমেরিকান দৃষ্টিভঙ্গিগুলিকে শাস্তি দিতে বাধ্য করছে। রুবিও বলেছেন যে ট্রাম্প প্রশাসন আর এই "অত্যাচারী অপ্রচলিত সেন্সরশিপ" সহ্য করবে না।
এই পদক্ষেপের তাৎক্ষণিক প্রভাব স্পষ্ট নয়, তবে এটি টেক শিল্প এবং অনলাইন বাকস্বাধীনতার জন্য উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে। মার্কিন সরকার অনলাইন বিষয়বস্তু গঠন এবং আমেরিকান জনমত প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে বিদেশী অভিনেতাদের ভূমিকা সম্পর্কে ক্রমবর্ধমানভাবে তদন্ত করছে।
পটভূমি প্রেক্ষাপট পরামর্শ দেয় যে এই পদক্ষেপটি আমেরিকান রাজনীতি এবং অনলাইন আলোচনায় বিদেশী অভিনেতাদের প্রভাব সীমিত করার জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের একটি বিস্তৃত প্রচেষ্টার অংশ। নতুন ভিসা নীতির লক্ষ্য হল সুরক্ষিত বক্তৃতার সেন্সরশিপ বা দমনে জড়িত ব্যক্তিদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশাধিকার রোধ করা।
পরিস্থিতি বিকাশের সাথে সাথে, টেক শিল্প, বেসরকারী সমাজ এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের থেকে আরও ঘোষণা এবং প্রতিক্রিয়া আসার আশা করা হচ্ছে। এটি একটি বিকাশমান গল্প, এবং আমরা আরও তথ্য পাওয়ার সাথে সাথে আপডেট প্রদান করব।
Discussion
Join 0 others in the conversation
Share Your Thoughts
Your voice matters in this discussion
Login to join the conversation
No comments yet
Be the first to share your thoughts!